Sunday, January 8, 2023

উত্তর পশ্চিমের হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত রাজশাহীর জনজীবন

উত্তর পশ্চিমের হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত রাজশাহীর জনজীবন


উত্তর পশ্চিমের তীব্র  হিমেল হাওয়ায় রাজশাহী অঞ্চলের মানুষ শীতে বিপর্যস্ত। গত এক সপ্তাহ থেকেই রাজশাহীর উপর দিয়ে  চলছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ। রাজশাহী  আবহাওয়া অফিস আজ রবিবার সকালে এই মৌসুমের সর্বনিম্ন ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে। শনিবার আগের দিন ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রের্কড করা হয়। শুক্রবার  সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।   টানা চার দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে ছিল। তাপমাত্রা ১০.৬ থেকে ৯.২ ডিগ্রী সেলসিয়াসে উঠানামা করছে। দিন ও রাতের তাপমাত্রার ব্যবধান কমে যাওয়ায় শীতের তীব্রতা বাড়ছে।  টানা গত কয়েকদিন থেকে বেলা বারোটা পর্যন্ত ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকছে চারিদিক। দুপুরের দিকে দু’তিন ঘন্টার জন্য সূর্যের মুখ দেখা গেলেও তা ছিল তাপ হিন। সন্ধ্যার পর পরই আবারও নামছে কুয়াশা। রাত আটটার মধ্যেই ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে চারিদিক। রাত যত গভীর হয় কুয়াশা তত গভীর হয়।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক আব্দুস সালাম জানান, উওর পশ্চিমের হিমেল বাতাসের কারণে এই তাপমাত্রা গায়ে লাগছে না । শীতের এ তীব্রতা আরো কয়েকদিন থাকবে। তাপমাত্রা আরো নিচে নামবে পারে।
আজ রাজশাহীতে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
এই হিমেল হাওয়ার দাপটেই কাঁপছে রাজশাহী অঞ্চলের ছিন্নমূল মানুষ। শ্রমজীবী মানুষ শীতের মধ্যেই কাজের সন্ধানে বের হলেও চাকরীজিবীরাও কিছুটা বিলম্বে অফিসে যাচ্ছে। বিভিন্ন বাজারের ব্যবসায়ীরা দোকানপাট খুলছে দেরীতে।
রাজশাহী শহরের রিকশাচালক কালাম বলেন, শীতের কারনে লোকজন শহরে কম আসছে। প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া লোকজন সহজে বাড়ি থেকে বের হচ্ছে না এ জন্য রিকশায় নেওয়ার যাত্রীও কমে গেছে। আয় কমে যাওয়ায় কোনোমতে দিন কাটাতে হচ্ছে। দুই দিন থেকে ঠান্ডা বাতাসে খুব শীত লাগছে।

আবহাওয়া কর্মকর্তারা আরো জানান,শহর হতে গ্রামাঞ্চলে ফাঁকা মাঠ বেশি এবং গাছপালা বেশি থাকায় গ্রাম অঞ্চলে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে।এই শীতে বেশী কষ্ট পাচ্ছে বৃদ্ধ ও শিশুরা। আর এই শীতে ঠান্ডাজনিত রোগ দেখা দেওয়ায় হাসপাতাল গুলোতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ফসলের বীজ তলা ঠিকমত পরিচর্যা করতে না পারা ও কুয়াশায় চারা নষ্ট হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
রাজশাহী পবা উপজেলার  বিভিন্ন এলাকায়  দেখা যায়, সড়কে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করার চেষ্টা করছেন স্থানীয় লোকজন। সেখানে হযরত আলী নামের একজন বলেন, ‘কনকনে শীতে লোকজন জবুথবু হয়ে পড়েছে। এ জন্য ঠান্ডা থেকে রক্ষা পেতে আমরা দু-তিনজনে সামান্য খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছি।’ এই তীব্র শীতে গরু-ছাগল রক্ষা করতে চট গায়ে দিয়ে রাখতে হচ্ছে।
রাজশাহী আবহাওয়া  পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক আব্দুস  সালাম জানান, দুই দিন ধরে রাজশাহীর  ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। এ ছাড়া বাতাসের আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি। দিনের বেলায় সূর্যের উত্তাপ মিলছে না। এতে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন এ রকম পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে।




আর্তমানবতার সেবায় কাজ করেছি,করছি এবং আগামীতেও করে যাবঃ রাসিক কাউন্সিলর সুমন

আর্তমানবতার সেবায় কাজ করেছি,করছি এবং আগামীতেও করে যাবঃ রাসিক কাউন্সিলর সুমন

 


আর্তমানবতার সেবায় ১৯ নং ওয়ার্ডের গরীব ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের ১৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমন। রবিবার বিকেল ৪টায় ১৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয়ে ১৯ নং ওয়ার্ড এলাকায় অত্র ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমন হুইল চেয়ার ১টি, ওয়াকার চেয়ার ৪টি ওয়াকার স্টিক ৩০ টি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরই করেন। এছাড়া গত পহেলা জানুয়ারি থেকে প্রতিদিন ভোরে মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কম্বল ও চাদর বিতরণ করে আসছেন কাউন্সিলর সুমন।


এ ব্যাপারে কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমন বলেন,  মানবিক বিবেচনায় নিজ উদ্যোগে ও মাননীয় মেয়র জননেতা এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন এর সহযোগিতায় প্রতিনিয়ত শীতার্তদের মাঝে মোটা চাদর, কম্বল বিতরণ করা হচ্ছে। যতদিন শীত থাকবে, ততদিন অব্যাহতভাবে শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল ও চাদর বিতরণ করা হবে। আমি সব সময় ওয়ার্ডবাসীর পাশে ছিলাম, আছি ও আগামীতেও থাকবো।

কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমন আরো বলেন, ,শুধু লোক দেখানো নয়, সকল সচেতন বিত্তবানদের শীতার্ত মানুষের পাশে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।

হুইলচেয়ার, ওয়াকিং চেয়ার, ওয়াকার স্টিক ও কম্বল বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন  ইউনাইটেড হিউম্যান কাইন্ডনেস অরগানাইজেশান এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো সিরাজুল হক, নাইমুল ইসলাম সাকিব, ওয়ার্ড সচিব মোঃ নুরুল ইসলাম ফয়সাল প্রমুখ।

Monday, January 2, 2023

রাসিক মেয়রের সাথে রাজশাহী অনলাইন সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ

রাসিক মেয়রের সাথে রাজশাহী অনলাইন সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ


নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাজশাহী অনলাইন সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দরা।

আজ সোমবার ২ জানুয়ারি বিকেল ৩টার সময় নগর ভবনের মেয়র দপ্তরে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ ও ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন রাজশাহী অনলাইন সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দরা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী অনলাইন সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি মীর তোফায়েল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান সাব্বির, সহ-সভাপতি জান্নাতুল মাওয়া সিফা, সহ-সভাপতি নূরজামাল ইসলাম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নাঈম হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জয় খ্রিষ্টফার বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক মানিক হোসেন, দপ্তর সম্পাদক আশিকুর রহমান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো: রাজন ইসলাম, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি সম্পাদক মতিউর রহমান মতি, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক রুবেল পারভেজ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আফরোজ খান হেলেন, কার্য নিবাহী সদস্য হুমায়ূন কবীর, কার্য নির্বাহী সদস্য সাঈদ হাসান পিন্টু, কার্য নিবাহী সদস্য কাজল শুভ্র দাস প্রমুখ।

এছাড়াও সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জিহান খান, সুজন ইসলাম, টিটু, সোনিয়া খাতুন, রুমানা রহমান, গোলাম ওয়াহিদুর রহমান, ওমর আলী, মতিউর রহমান মতি, আরিয়ান সুরুজ, কামরুল ইসলাম, রাজন ইসলাম, পাভেল ইসলাম, এসএম সায়েম।

এর আগে বেলা ১২ টায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে রাজশাহী অনলাইন সাংবাদিক ফোরামের শুভ যাত্রা উপলক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও একমিনিট নীরবতা পালন করা হয়।


পরে জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান হেনার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

এক হয়ে নতুনভাবে বছরটি শুরু করি।’

এক হয়ে নতুনভাবে বছরটি শুরু করি।’

 

—রওশন জাহান সুমাইয়া

শিক্ষার্থী, ইংরেজি বিভাগ

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি

সুখ-সমৃদ্ধিতে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ

অতীতের ব্যর্থতা গ্লানি মুছে নতুন বছরে নতুনভাবে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখি। নববর্ষ যেমন একজন ব্যক্তির কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি একটা জাতির জন্যও অনেক তাত্পর্যপূর্ণ। নতুন বছরে সব অপশাসন ও আগ্রাসী দুর্নীতিকে ধ্বংস করে দেশ ও জাতির উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি   আমাদের কাম্য। স্বপ্ন দেখি সামনের দিনগুলো অনেক              বেশি ভালো যাবে। কিন্তু আমাদের এই স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়। স্বপ্ন যেন দুঃস্বপ্ন না হয়—এমন প্রত্যাশা করি। আমরা নতুন করে পথ চলতে পারব। নতুন স্বপ্নের কথা বলতে পারব। সব ধরনের প্রতিকূলতা ছাড়িয়ে এগিয়ে যেতে পারব সামনে। দেশের        মানুষের প্রত্যাশা এ রকমই। সবার চাওয়া আগামী যেন               ভালো হয়, সুন্দর হয়। নতুন বছরে মনুষ্যত্ববোধের সূচনা হোক মানুষের মধ্যে,  যাতে সবাই একে অপরের দুঃখে-কষ্টে পাশে থাকতে পারে। ২০২৩ সালে সবার হূদয়ে মানবতা                      জেগে উঠুক।

—মো. বরাতুজ্জামান স্পন্দন

শিক্ষার্থী, ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিম্যাল সাইন্সেস

গণ বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার

 

প্রত্যাশার ঝুলিতে জমে উঠুক সফলতা

দিন সপ্তাহ মাস পেরিয়ে একটি বছর শেষে আসে নতুন আরেকটি বছর। আর সেই বছরটিকে ঘিরে থাকে অনেক জল্পনা-কল্পনা। নতুন বছরের দিনগুলোতে ভাল কিছু করার সম্ভাবনা তৈরি করে দেয়। নতুন কিছু করার যেমন মানসিকতা তৈরি করে, তেমনি কাযের লক্ষ্যেও স্থির করে দেয়। নতুন বছর মানেই জীবন নতুন কিছু শুরু হওয়া না হলেও স্বপ্নকে ঘিরে গড়ে ওঠা ভবিষ্যতের কর্মপরিকল্পনাও বটে। সেই পরিকল্পনা মানুষকে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে নিতে প্রেরণা যোগায়। নতুন বছরে জীবনকে কার্যকর করতে হলে আমাদের সততা, শ্রম ও মেধাকে কাজে লাগানো জরুরী। যখন মানুষের শুভবোধ জাগ্রত হবে, যখন ন্যায়নিষ্ঠতা নিয়ে এগিয়ে যাবে আগামীর দিকে তখন শুধু নতুন বছর নয়, নতুনের মতো হয়ে উঠবে প্রতিটি দিন। উদ্যম আর নিষ্ঠার আলো নিয়ে নতুন বছরের দিনগুলো মাসগুলো ভাল কাজের সঙ্গে কাটুক। নতুন বছরে মানুষের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির ঝুলিতে জমা হোক সাফল্য ও সম্ভাবনা।

—পল্লব আহমেদ সিয়াম

শিক্ষার্থী, চতুর্থ বর্ষ

আল ফিকহ এন্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগ

Sunday, December 11, 2022

রহনপুর মুক্ত  দিবস পালিত

রহনপুর মুক্ত দিবস পালিত

 


জাকির হোসেন সনিঃ ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ  চলাকালে বিজয়ের প্রাক্কালে চাঁপাইনবাবগন্জের রহনপুর হানাদার বাহিনীর কবল থেকে মুক্ত হয় ১১ ডিসেম্বর। ১০ ডিসেম্বর  দিবাগত রাতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উপস্থিতি টের পেয়ে রহনপুর আহমদী বেগম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে  অবস্হানরত পাক সেনারা তল্পিতল্পানগুটিয়ে গভীর রাতে ট্রেন যোগে রহনপুর থেকে পালিয়ে যায়।বীর মুক্তিযোদ্ধাগন রহনপুরে প্রবেশ করে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা টাংগিয়ে বিজয় উল্লাস করে। সেই থেকে ১১ ডিসেম্বর গোমস্তাপুর উপজেলাবাসীর কাছে দিবসটি রহনপুর মুক্ত দিবস নামে পরিচিত।

দিবসটি পালন উপলক্ষে  রহনপুর পৌরসভা  বেশকিছু  কর্মসূচি  গ্রহণ করে।সকালে বীর মুক্তিযোদ্ধা,  শিক্ষক,  রাজনৈতিক দলের  নেতাকর্মী,  ছাত্র ছাত্রী,  সুধীজন, নারী,  প্রশাসনের  কর্মকর্তা  সহ বিভিন্ন  শ্রেনীপেশার  মানুষের  সমাগম ঘটে রহনপুর আহমদী বেগম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে। সেখানে অনুষ্ঠিত  হয় সমাবেশ।  রহনপুর পৌর মেয়র মতিউর রহমান খানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন  সাবেক সংসদ সদস্য জিয়াউর রহমান, গোমস্তাপুর উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হুমায়ুন রেজা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আসমা খাতুন, বীর মুক্তিযোদ্ধা তাজুল ইসলাম সোনার্দী ও শিক্ষক শরিফউদ্দিন।  সমাবেশ  শেষে  এক বিশাল শোভাযাত্রা  শুরু হয়। শোভাযাত্রা রহনপুর পৌর এলাকার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে উপজেলা  পরিষদ চত্বরে এসে শেষ হয়। সেখানে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও মোনাজাত করা হয়।